বিধি অনুযায়ী ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন- ইভিএম কাস্টমাইজেশনের সময় প্রার্থী কিংবা তাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করবে নির্বাচন কমিশন। ভোট গণনার সময়ও তাদের রাখা হবে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দিয়ে এটা নিশ্চিত করার চর্চা শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। শুধু তাই নয়, নির্বাচনে অনিয়ম ঠেকাতে ভোট কেন্দ্রে থাকছে সিসিটিভি। ক্যামেরা থাকবে ভোটকক্ষের ভেতরেও।
কুমিল্লা সিটিতে একদিকে নির্বাচনি হাওয়া। অন্যদিকে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের প্রথম পরীক্ষা। তাই নিজেদের প্রশ্নের উর্ধে রেখে ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে উদ্যোগের কমতি নেই। সহিংসতা ঠেকাতে ভোটের এক মাস আগে থেকেই নামানো হয়েছে ম্যাজিষ্ট্রেট।
শুধু তাই নয়, ভোটের পরিস্থিতি মনিটর করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে সিসিটিভি লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন মোহাম্মদ আলমগীর। তিনি বলেন, নির্বাচনে কোন অনিয়ম হলো কি না বা অনেকসময় প্রার্থীরা অনেক ধরনের অভিযোগ করেন সেই অভিযোগগুলো সঠিক কি না। সেগুলো নিরুপনে সিসিটিভি সহায়তা করবে। অনেকে অনেক ধরনের অন্যায় করার চেষ্টা করবে সিসিটিভি থাকার ফলে তারা এসব কাজ থেকে বিরত থাকবে। প্রিজাইডিং অফিসার কেন্দ্রে মালামাল নিয়ে যাওয়ার আগে থেকেই সিসিটিভি লাগানো থাকবে। এছাড়া ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার পরও সিসিটিভি সচল থাকবে।
Leave a Reply